ছেলেদের ফতুয়া ও কাতুয়া শার্ট ডিজাইন - কিনুন সাশ্রয়ী দামে

ফতুয়া বাংলাদেশের সকল মানুষের জন্য একটি আরামদায়ক পোষাক। এটি সকল বয়সের লোকেরা পরিধান করতে পারে। আজকেরডিল ডট কম আপনার পছন্দের শপিংয়ের জন্য বিশাল এক সংগ্রহ নিয়ে এসেছে, যেখান থেকে আপনি বেছে নিতে পারবেন আপনার পছন্দের ফতুয়া ও কাতুয়াটি । ছেলের জন্য নতুন ফতুয়া ডিজাইন পাওয়া যাচ্ছে  শুধুমাত্র আজকেরডিলে । বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা মূল্যে পুরুষদের জন্য ফতুয়া কিনুন এবং সমস্ত বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি পান।ছেলেদের ফতুয়া ও কাতুয়া শার্ট এর নতুন ডিজাইন। ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন ফতুয়া অনলাইনে কিনুন সাশ্রয়ী দামে। 

ফতুয়া এর ব্যবহার

গরমের দিনে পরার জন্য ফতুয়া একটি ভাল অপশন হতে পারে। গরমের উত্তাপ ও উষ্ণতার কথা মাথায় রেখে স্থানীয় ফ্যাশনহাউস গুলি সকল বয়সের মানুষের জন্য বিভিন্ন ধরণের ফতুয়া এনেছে। এমন একটি ফতুয়া কেনা যায় যাতে প্রচুর রঙ এবং ডিজাইন রয়েছে। আরামের ফতুয়া পরে গ্রীষ্মের দিনগুলি সহজেই কাটিয়ে দেওয়া যায়। এছাড়া বেশ কয়েকটি স্থানীয় ফ্যাশন হাউস বাজারে নিয়ে এসেছে ‘ফতুঞ্জি’। এটি ফতুয়া এবং পাঞ্জাবির সংমিশ্রণ। এই পোষাকটিও গরমের দিনে পরার জন্য ভালো একটি সমাধান হতে পারে।

দৈনন্দিন ব্যবহারের পোষাক হিসেবে জিন্স প্যান্টের সাথে ফতুয়া সহজেই পরা যেতে পারে। ছেলে-মেয়ে সকলেই ফতুয়া পড়তে পারে।

গরমে আরাম দেবে ফতুয়া

অতীতকাল থেকেই গরমের আরামদায়ক পোশাক হিসেবে ফতুয়া প্রচলিত হয়ে আসছে । এক সময় ফতুয়াকে ঘরোয়া পোশাক হিসেবে গণ্য করা হতো । কিন্তু যখন থেকে ফ্যাশনে স্টাইলের ও আরাম উভয়কেই প্রাধান্য দেয়া শুরু হলো, তখন থেকেই ফতুয়ার উপর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়েছে । আগে পুরুষরাই শুধু ফতুয়া পরতেন। কিন্তু এখন নারী-পুরুষ উভয়েই সমানতালে ফতুয়া পরছেন। ফতুয়া একটি ক্যাজুয়াল পোশাক, কিন্তু এটির সুবিধা হলো কাজের জায়গা বা অফিসেও এটি স্বাচ্ছন্দে পরা যায় । এ পোশাক পরার জন্য কোনো নির্দিষ্ট বয়সসীমা দেওয়া নেই, তাই শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক - যে কেউ ফতুয়া পরতে পারেন। ছেলেদের ক্ষেত্রে ছোট-বড় সকলেই ফতুয়া পরেন। ফতুয়া তৈরির কাপড়েও কোনো বাঁধাধরা ব্যাপার নেই । সাধারণ সুতি কাপড় দিয়ে যেমন ফতুয়া বানানো যায়, তেমনি সিল্কের কাপড় দিয়েও বানানো যায়। 

বয়স অনুযায়ী ফতুয়া

তরুণ ও কম বয়সী মানুষদের জন্য ফতুয়ার ডিজাইনে রয়েছে বৈচিত্র্য। বিভিন্ন উজ্বল রঙের ফতুয়া কম বয়সীদের ভালো মানাবে। পাতলা সুতি কাপড়ের ফতুয়া পড়লে গরমের যন্ত্রণা থেকে যেমন রেহাই পাওয়া যাবে, তেমনি আরামও মিলবে।

আমাদের দেশে একসময় ফতুয়া পরতেন বেশি বয়সী মানুষেরা। তখন ফতুয়ার ধরন এখনকার মতো ছিল না। প্রবীণরা হাফ হাতার সুতি রঙের ফতুয়া ব্যবহার করতেন।  আগের দিনে ফতুয়া ছিল খুব সাধারণ ও সাদামাটা এক পোশাক, গোল গলা, নিচে পকেট। সেই পুরনো ফতুয়াই এখন বর্তমান ফ্যাশনের উপযোগী করে তৈরি করা হচ্ছে।

বয়স্কদের ফতুয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের বয়সকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যাতে বয়সের সঙ্গে ফতুয়াটি ভালোভাবে মানিয়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রিন্ট ও অ্যাম্ব্রয়ডারিতেও বাড়তি মনোযোগ দেয়া হয়েছে । 

স্বাস্থ্য অনুযায়ী ফতুয়া নির্বাচন

যাদের স্বাস্থ্য কিছুটা ভালো, তাদের লম্বা ফতুয়া বেছে নেওয়া উচিত। তাছাড়া নিচের দিকে কিছুটা ছড়ানো ও ফতুয়ার দুই পাশে কাটা আছে এমন ফতুয়া তাদের দৈহিক গঠনের সঙ্গে মানানসই হবে । আর যারা শুকনা, তাদের জন্য দু’পাশে কাটা ছাড়া এবং কম ছড়ানো ফতুয়া পরা ভালো।

যেসকল মানুষের স্বাস্থ্য ভালো, তারা বিভিন্ন প্রিন্টের ও ফেব্রিকের ফতুয়া পরতে পারেন। এতে তাদের গড়ন বেশ স্বাভাবিক মনে হবে। অন্যদিকে, যারা পাতলা  গড়নের, তারা একরঙের বা কাজ করা ফতুয়া পরতে পারেন। এতে তাদেরকে দেখতে ভালো লাগবে।